শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের শুরু থেকেই তাদের পক্ষে সামাজিক মাধ্যম থেকে শুরু করে রাজপথে সরব অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও জাকিয়া বারী মম। যখন সমসাময়িক অনেক শিল্পীই চুপ করে ছিলেন তখন কোটা আন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচার পতনের ১ দফা আন্দোলনেও তাদের একসঙ্গে পাওয়া গেছে। এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরও নিজেদের কর্মকাণ্ডের মধ্যদিয়ে প্রশংসিত হচ্ছেন এ দুই তারকা। বিশেষ করে নতুন বাংলাদেশ গঠনে কী কী ভূমিকা হতে পারে সেই বিষয়েও কথা বলছেন তারা। কথা বলছেন শোবিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও। তারই ধারাবাহিকতায় বাঁধন ও মম শনিবার বিকাল ৩টায় জাতীয় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়েছেন কিছু দাবি নিয়ে। দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজের পক্ষ থেকে করা দাবির মধ্যে ছিল-সকল শিল্পী ও কলাকুশলীর নিরাপত্তা এবং তাদের কাজে ফেরার জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সম্পূর্ণরূপে বাতিল ঘোষণা করতে হবে, সম্পূর্ণ স্বাধীন ফিল্ম কমিশন গঠন করতে হবে, সকল রকমের চলচ্চিত্রকে সেন্সরমুক্ত করতে হবে, পূর্ণাঙ্গ সময় উপযোগী ও আধুনিক ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করতে হবে, সমস্ত সিনেমা হল মেরামত করে প্রদর্শন উপযোগী করা এবং সকল সিনেমা হলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এদিকে এ দাবিগুলো নিয়ে অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে ব্যানার নিয়ে হাজির হয়েছিলেন বাঁধন-মম। এ দুই তারকার শুরুটা লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টারের মধ্যদিয়ে। এরপর নিজেদের সুঅভিনেত্রী হিসেবে তারা প্রমাণ করে গেছেন বিভিন্ন কাজের মধ্যদিয়ে। এবার বিপ্লব থেকে শুরু করে নতুন বাংলাদেশের সুন্দর এক ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছেন ও দেখাচ্ছেন এ দুই তারকা।
শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে রাজপথে মামুনুর রশীদ-মোশাররফ করিম-সিয়াম-বাঁধনরা
কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় প্রতিবাদ জানাতে ও তাদের দেয়া ৯ দফা দাবির পক্ষে একাত্মতা ঘোষণা করে রাজপথে নেমেছেন মামুনুর রশীদ, মোশাররফ করিম, আজমেরি হক বাঁধন, নুসরাত ইমরোজ তিশা, সাবিলা নুর, মিথিলা, সিয়াম আহমেদ, জাকিয়া বারী মম, রোবেনা রেজা জুঁই, নির্মাতা অমিতাভ রেজা, আশফাক নিপুণ, পিপলু খান, আকরাম খানসহ দৃশ্যম মাধ্যমের শিল্পীরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে নানা ব্যানার নিয়ে তারা আজ ফার্মগেটে সমবেত হন। গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক- এমন স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে সেখানকার চারপাশ। তাছাড়া বিভিন্ন গান গেয়েও নিজেদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এ সময় সিয়াম আহমেদ বলেন, আমার পক্ষ থেকে আলাদা কিছু বলার নাই। সারা দেশের মানুষের যে দাবি সেটাই আমার দাবি। যখন এত মানুষ একটা দাবি নিয়ে এক হয় তখন একটু হলেও মাথায় আনা দরকার সেটা। আমাদের ভাই-বোনারা মারা যাচ্ছে। আপনি যদি সুস্থ সবল মানুষ হন তবে রাতে ঘুমাতে পারবেন না। আমার কানে এখনও মুগ্ধর ‘পানি লাগবে’ কানে বাজে। আমরা সারা জীবন মানুষের জন্য কাজ করি। দেশের মানুষের জন্য কাজ করি। ছাত্ররা আমাদের প্রধান দর্শক। তাদের পাশে যদি না থাকি তবে কাজ করার দরকার নেই। কেন কাজ করবো। আমার ছেলেও আজ থেকে ১৫ বছর পর বলবে তুমি তখন কি করেছ! কি জবাব দেব। তাই অবশ্যই আমি শিক্ষার্থীদের পক্ষে। যারা মারা গেছে আন্দোলন করতে গেয় তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো মানুষ শান্তি পাবে না। এটা আমার বিশ্বাস। আজমেরী হক বাঁধন বলেন, আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। আসলে আমার যদি বিবেক থেকে থাকে তবে মানসিকভাবে সুস্থ থাকার কোনো কারণ দেখছি না। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, যেদিন থেকে গুলি চলেছে, সেদিন থেকেই আমরা সবাই মানসিকভাবে ভালো নেই। একটুও শান্তিতে নেই। আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্ম। যারা মারা গেছে তাদের হত্যার বিচার চাই। এসব শিক্ষার্থীদের মাঝে আমার সন্তান থাকতে পারতো।
আনন্দ আয়োজনে উদযাপিত হলো ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
নানা আনন্দ আয়োজনে মধ্য দিয়ে বুধবার (১০ জুলাই ২০২৪) উদযাপিত হয়ে গেল বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াতে কর্মরত পেশাদার নাট্য-পরিচালকদের জাতীয় সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যগণ ছাড়াও নির্মাতা, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ও কলা-কুশলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের নিকেতনস্থ কার্যালয়ে বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্ধারিত এই আনন্দ আয়োজনে ছিল আড্ডা, গান, চা-নাস্তা পর্ব ও সেলফি টাইম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয় সন্ধা ৭টা ৩০ মিনিটে।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান মাছরাঙা টেলিভিশনের অনুষ্ঠান প্রধান আরিফ রেহমান, ঢাকা টেলিভিশনের চেয়ারম্যান দ্বিতীয় সৈয়দ হক,চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক শাহীন সুমন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করিরুল ইসলাম রানা, নাট্যকার সংঘের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজম খান হেলাল ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব মনি দাস, ভিডিও এডিটর এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সভাপতি মো: শওকত আলী রানা ও সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান রুপন, টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মাহবুব ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাহিল রনি, কনফেডারেশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়া প্রডাকশন ম্যানেজার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু জাফর অপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক দীন ইসলাম দিনার, লাইট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ সালাম, প্রযোজক ও অভিনেতা নজরুল রাজ সহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন।
কেক কাটা পরবর্তী সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালনা করেন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর ও সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অনন্ত হীরা।
বিকাল থেকে শুরু হয়ে রাত অবধি চলা এই আয়োজন নাট্য পরিচালক, আমন্ত্রিত নাট্যকার, সংবাদকর্মী, অভিনয় শিল্পীসহ বাংলদেশের টেলিভিশন চ্যানেল ও ডিজিটাল মিডিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তা ও জনপ্রিয় সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণে মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। গান, নাচ আর আড্ডায় ভরপুর ছিল অনুষ্ঠানস্থল। কফি কর্নারে খেতে খেতে আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা নিজেদের মধ্যে আড্ডায় মশগুল ছিলেন। আগত অনেকেই সেলফি কর্নারে গিয়ে একক কিংবা অন্যদেও সঙ্গে সেলফি তোলায় মগ্ন ছিলেন।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিত্বরা ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্বের প্রশংসা করে সংগঠনকে আরো গতিশীল করার অনুরোধ জানান।
বিরক্ত ফারিয়া
কিছুদিন আগেই ‘বিশ্ব মা দিবসে’ মা হওয়ার সুসংবাদ দিয়েছেন ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ খ্যাত ছোট পর্দার অভিনেত্রী ফারিয়া শাহরিন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি তিনি নিজেই শেয়ার করেছিলেন। এর কয়েকদিন পরই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। অসুস্থ হয়ে ফেসবুকে লিখেন, মা হওয়ার খবরটি শেয়ার করার পর আমি ভয়াবহ অসুস্থ হয়ে পড়ি। তিনি সকলের উদ্দেশ্যে লিখেন, এমন কেন হয়? মানুষ অন্যের ভালো খবর শুনলে এমন কালো নজর দিয়ে ধ্বংস করে দিতে চায় কেন সব? এ সময় তিনি জানান, আর কোনো খবর প্রকাশ করবেন না তিনি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এর আগেও বলেছিলাম আর কোনো খবর শেয়ার করবো না। কিন্তু বেহায়ার মতো করে ফেলে আবার কান ধরলাম। জানা যায়, সন্তানের কথা ভেবে আপাতত অভিনয় থেকে বিরতি নিয়েছেন এই অভিনেত্রী। বেশ বিরক্তি প্রকাশ করে সম্প্রতি আরেক পোস্টে তিনি বলেন, যেহেতু আমি এখন কোনো কাজ করছি না, সেহেতু আমার ফোনটা বন্ধ করে দিয়েছি। অনুগ্রহ করে কেউ আমাকে ফোন করবেন না। অভদ্রের মতো মেসেঞ্জারেও কল না দেয়ার অনুরোধ করছি। আমার মতো নাদান সেলিব্রিটিকে কারও দরকার হওয়ারও কথা নয়, এটা আমার বিশ্বাস। উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার’ প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হয়েছিলেন ফারিয়া। এরপর মডেলিং এবং ছোট পর্দায় অভিনয় করে পরিচিতি পান এই অভিনেত্রী।
যৌতুক মামলায় জামিন পেলেন উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌ’র স্বামী
যৌতুক নিরোধ আইনে দায়ের করা মামলায় এবার জামিন পেলেন মডেল-উপস্থাপিকা মৌসুমী মৌ (কামরুন্নাহার মৌসুমী) এর স্বামী আরিফ বিল্লাহ হক। বুধবার (২৯ মে) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত-২১ এর বিচারক তাহমিনা হক এ আদেশ দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার ও মো. বাহাউদ্দিন আল ইমরান। বাদীপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট এ এন এম গোলাম জিলানী।
মামলার বিবরণী থেকে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২০ অক্টোবর আরিফ বিল্লাহ হকের সঙ্গে মডেল ও উপস্থাপিকা কামরুন্নাহার মৌসুমী ওরফে মৌসুমী মৌ পারাবিরাকিভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। আরিফ একজন কোচিং শিক্ষক। কৌশলে তিনি তার স্ত্রী মৌ’য়ের কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে ৭ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা আদায় করেছে। যা যৌতুকের টাকা হিসেবে দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে মামলাতে যৌতুকের টাকার জন্য মৌকে মারধরের অভিযোগও করা হয়েছে।
আদালত সূত্র জানায়, মামলার ধার্য তারিখ বুধবার (২৯ মে) আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আপোষের শর্তে আদালতের কাছে জামিন প্রার্থনা করেন। আরিফের আইনজীবীরা আদালতকে জানায়, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার স্বাভাবিক লেনদেনকে যৌতুক হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। টাকাগুলো একপ্রকার ধার হিসেবে নেয়া হয়েছিল। মোট টাকার বড় একটি অংশ পরিশোধও করা হয়েছে। অন্যদিকে, একইদিন বাদী আদালতে উপস্থিত না থেকে সময় প্রার্থনার আবেদন দেন। শুনানি নিয়ে আদালত উভয়পক্ষের আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী দিন ধার্যের আদেশ দেন।
জুয়েল-মিলির প্রেম যেন ‘রূপকথা’
এমন প্রেম এখন আর সচরাচর মেলে না। ঠিক যেন রূপকথার মতো। তেমনই এক অমর প্রেমের গল্প দেখা যাবে আসছে ঈদে সিএমভি’র ঈদ আয়োজনে ‘রূপকথা’ নামের সিনেমায়। ৭৫ মিনিট দৈর্ঘ্যের এই নির্মাণে প্রেমিক জুয়েল ও প্রেমিকা মিলি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব ও কেয়া পায়েল। রচনা ও নির্মাণে জাকারিয়া সৌখিন। নির্মাতা জানান, নাটক বা টেলিছবি নয় তিনি আসলে একটি সিনেমা বানানোর চেষ্টা করেছেন। বিশেষ এই সিনেমাটিতে দেখানোর চেষ্টা করেছেন প্রেম, বিরহ আর পারিবারিক আবহের অনবদ্য এক প্রেম কাহিনি। যেটি দেখলে দর্শকদের মনে হবে রূপকথা’র মতোই। গল্পের শুরুটা এমন, ফুলের মতো সুন্দর মায়তলী গ্রামের একমাত্র কাঁটা জুয়েল নাসের এক যুবক। পুরো গ্রাম তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। একই গ্রামে মিলিকে আসতে হয় বাবার বদলির চাকরির সুবাদে। এরপর শুরু হয় ‘রূপকথা’র প্রেম-বিরহের বুনন। জানান জাকারিয়া সৌখিন।‘রূপকথা’য় অভিনয় করে স্বস্তি ও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন তৌসিফ-পায়েল দুজনেই। বলছেন,এই ঈদে তাদের সেরা কাজ হতে যাচ্ছে এটি। কারণ এর গল্প ও নির্মাণ দুটোই অসাধারণ।
সমুদ্র সৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
ফারহান আহমেদ জোভান সম্প্রতি বেশ ঢাক-ঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন সাফা কবিরও। অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!
গুঞ্জনই। সম্প্রতি তারা দুজনে জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম। নির্মাতার বয়ানে, এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার সিদ্ধান্ত নেয়। গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোষাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান। নির্মাতা বলেন,‘বুঝতেই পারছেন,গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’
‘রক্তকর ‘ নাটকের ৫০তম প্রদর্শনা
বাংলাদেদের প্রথম সারির নাট্যলা প্রাঙ্গদেমোর-এর ৪র্থ প্রদেজনা ‘রক্তকর
‘ নাট্যদের ৫০তম মঞ্চায়না হতে
চ্ছে। আগামী ২৬ রি(দেসাম্বর সান্ধ্যা ৬ট্যয় বাংলাদে রিল্পলা এদে(মির জাতীয় নাট্যলার মূলামূ হদেলা নাট্যরিট্য
মঞ্চায়িত হদেবাং। রক্তকর
রবাং%ন্দ্রনাথ ঠাকুরের এরিট্য সাদেতি নাট্য। বাংলা ১৩৩০ সাদেলা রিলা-এর
শৈলাবাংদেসা এরিট্য তিরিনা রচনা রেনা। এ বাংছর নাট্যরিট্য লেলাখার ১০০ বাংছর পূর্ণ, হদেলা। রবাং%ন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রক্তকর
‘
নাট্য লেলাখার ১০০ বাংছর পূর্তি , উপূলাক্ষ্যে প্রাঙ্গদেমোর নাট্যদেলার রিবাংদেষ রিনাদেবাংনা এবাংরেই এই ৫০তম প্রর্শনা%।
র্শ-নারি=ত এ নাট্যরিট্য রিনার্দেনা রিয়েছেনা রিবাংরিষ্ট অরি@দেনাত্রী, নাট্যর ও রিনার্দে নানা , আফরোজ। নাট্যরিট্যতে
অরি@নায় রেছেনা- নানা , আফরোজ, অনান্ত হিরা, রামিজ রাজু, জু আউয়ালা রেজা, সাগার রায়, রিনাজাম রিলাট্যনা, সাবাংক্তF গা%না
শু@, জুয়েজু লা রানা, সুজয়, সুমনা, ঝুমুরমু, বাংKধনা, প্রতি, আ, তমা, আরিফ, পূর্থ ও রুমা।