টুকিটাকি

মঞ্চে এলো এথিক এর নতুন নাটক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্’র সুড়ঙ্গ

গত ২৩মে শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হলো ঢাকার অন্যতম নাট্যদল এথিক এর নতুন নাটক সুড়ঙ্গ। দলের চতুর্দশ প্রযোজনা হিসাবে এথিক মঞ্চে নিয়ে নিয়ে এলো প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক ও নাট্যকার সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্’র সুড়ঙ্গ।

ধন-সম্পদের প্রতি মানুষের লোভ চিরকাল। অন্যের সম্পদ নিজের করে নেয়ার প্রবৃত্তি আদীকাল থেকে চলমান। হোক তা বৈধ কি অবৈধ উপায়ে। হোক সে দূরের অথবা কাছের জন। প্রয়োজনে সুড়ঙ্গ খুড়ে সম্পদ ছিনিয়ে নিতেও দ্বিধা করেনা মানুষ। কিন্তু সম্পদ কি সবাইকে সব সময় ধরা দেয়? গুপ্ত ধন কি জোটে সবার ভাগ্যে? এমনই বিষয় ফুটে উঠেছে নাটকে এক ষোড়শী কন্যার কৌতুহলী ভাবনার জগতের ভিতর দিয়ে। নাটকের কাহিনী আবর্তিত রাবেয়াকে ঘিরে। দু’দিন পর তার বিয়ে অথচ সে বিছানায় শয্যা নিয়েছে। ডাক্তার-হেকিম সব হদ্দ হয়ে গেল কিন্ত কেউ তার অসুখ ধরতে পারেনা। মাতৃহারা মেয়ের দুশ্চিন্তায় বাবা রেজ্জাক সরদার অতিশয় উদ্বিগ্ন। মুশকিল আসান হয়ে অবশেষে এলো এক ফকির বাবা যাকে দেখে রাবেয়া অবাক। কিন্তু রহস্য না ভাঙতে রাবেয়া তৎপর। যে রহস্যের রোমাঞ্চে নিজের বিয়ের আয়োজন উপেক্ষা করে অসুস্থতার ভান ধরে ঘরে পড়ে আছে আর দুদিন ধরে শুয়ে শুয়ে শুনছে সুড়ঙ্গ খোড়ার শব্দ। মাটির নিচের অন্ধকারের রহস্য ভেদ করে ধীরে ধীরে তার ঘরে এগিয়ে আসছে এক রহস্য মানব। রোমাঞ্চ আর উত্তেজনায় অবশেষে সকলেই মুখোমুখি হয় এক কঠিন সত্যের।

নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন মিন্টু সরদার। সহযোগী নির্দেশক মনি কানচন। হল ভর্তি দর্শক নাটকটি মন্ত্র মুগ্ধের মত উপভোগ করেন। নাটক শেষে প্রযোজনাটির ভূয়সী প্রশংসা করেন বরেণ্য নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, আখতারুজ্জামান সহ অনেক গুনী নাট্যজন। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাহফুজ আফনান অপ্সরা,প্রদীপ কুমার,মনি কানচন,সুকর্ন হাসান, আজিমউদ্দিন, রেজিনা রুনি,নাহিদ মুন্না,উর্মি আহমেদ,দীপান্বিতা রায়,রুবেল খান,মনিরুল হক ঝলক,মিথিলা, রুসানা, নয়ন, লাবিব, দিপেন, মবিয়া, সৃজন প্রমুখ। নাটকটির মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন সাইফুল ইসলাম, আলোক পরিকল্পক ঠাÐু রায়হান,আবহসংগীত করেছেন শিশির রহমান, পোষাক ও রূপসজ্জায় শুভাশীষ দত্ত তন্ময়, কোরিওগ্রাফী করেছেন এম আর ওয়াসেক এবং নাটকের প্রচ্ছদ করেছেন চারুপিন্টু।

দ্যা শো-স্টপার আয়োজিত ঈদ ফেস্টিভ্যাল নাইট – ২০২৫

দ্যা শো-স্টপার আয়োজিত বিভিন্ন গঠনমূলক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় উদ্দ্যোক্তাদের নিয়ে আবারও আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্যতীক্রমধর্মী এক মেলা-ঈদ ফেস্টিভ্যাল নাইট ২০২৫। জমকালো এই আয়োজনটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকার হোটেল সোনারগাঁ এ আগামী ২৬ শে মার্চ থেকে চাঁদ রাত পর্যন্ত চলবে এ মেলা। যেখানে অংশগ্রহন করবে ৭০ টিরও বেশি উদ্দ্যোক্তা ও বিশেষ অতিথিবৃন্দ। আসন্ন মাহে রমজানকে সামনে রেখে দেশি-বিদেশী বিভিন্ন ব্র্যান্ড সামগ্রীর সমাহার সাথে ইফতার কিংবা সেহেরির জন্য লোভনীয় সব খাবারের পশরা নিয়ে হাজির হচ্ছে অংশগ্রহনকারী সকল উদ্দ্যোক্তারা। দ্যা শো-স্টপার উদ্দ্যেক্তারা আসা করেন সকলের স্বতঃফূর্ত উপস্থিতি ও আন্তরিক সহযোগিতা এই ঈদ কার্নিভাল কে আরও প্রাণোবন্ত করে তুলবে।

লায়ন এলিজা মুন্নী ঢাকা শিশু হাসপাতালের সহকারী পরিচালক প্রশাসন পদে পদন্নোতি

জাতীয়তাবাদী মহিলা দল কেন্দ্রীয় কমিটির পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ক সম্পাদক,লায়ন এলিজা মুন্নী ঢাকা শিশু হাসপাতালের সহকারী পরিচালক প্রশাসন পদে পদন্নোতি পাওয়ায় বিনোদন ভুবন এর পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচছা ও অভিনন্দন 🌹❣️।

ইনার হুইল ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮ এর ৪০তম ডিস্ট্রিক্ট র‍্যালি ২০২৪ অনুষ্ঠিত

মেঘনাপাড়ধীবর স্কুলটি ২০০৮ এ লক্ষ্মীপুর জেলার মজুচৌধুরির হাঁটে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে জেলের সন্তানদের অনমুতি ছিলনা স্কুলে যাবার। তখন স্কুল পড়া দরেূ থাক, ওনারা স্যান্ডেল পরেও তথাকথিত সভ্য সমাজের সামনে যাওয়ার অনমুতি পেতেন না, প্রাথমিক স্কুলে প্রবেশের অনমুতি ছিলনা।। কারণ,জেলেরা শিক্ষিত হোক কেউ চায়নি, অপরদিকে জেলেদের ভাবনা ছিল সন্তান তো আর বড় হয়ে তাদের পেশায় থাকবেনা। এই জেলে পরিবারগুলোর বাস নৌকায়। তাদের অনেকের ঘরবাড়ি নদীর ভাঙনে চলে গেছে। একচালা ঘর দিয়ে শুরু হয়“মেঘনাপাড়ধীবর বিদ্যানিকেতন”। অনেক কাঠখড়পুড়ানোর পর এখন এই শিক্ষার্থীরা এখান থেকে পড়ে মাধ্যমিক স্কুলেও ভর্তি হতে পারে। এবছরই প্রথম এই স্কুলের কেউ ঢাকা শহরে প্রথম পড়তে এসেছে বদরুন্নেসা কলেজে। এদের মাঝে আত্মপ্রত্যয় বাড়ানোর লক্ষ্যে Inner Wheel Club of Dhaka Cosmopolitan branding category তে centennial year এ ইনারহুইল লোগো সহ স্কুল ড্রেস প্রদান করে, এই অনষ্ঠু ানে উপস্থিত ছিলেন Md. Mizanur Rahman, Director Researcher, evaluation and monitoring USAID Md. Abdul Kashem Shohag, media person and organiser of love football play football Maghnapar Dheebor school এর উদ্যোক্তা, এবং সেই গ্রামের চ্যায়ারম্যান।। এতে করে যেমন Inner Wheel এর Branding দেশে হয়েছে,সেই সাথে Inner Wheel Branding generation to generation হয়েছে, কারণ প্রথম স্কুলড্রেস এইশিশু মন গুলোতে সারাজীবন মধুময় স্মৃতি হয়ে থাকবে। এই বছর Inner Wheel Club of Dhaka Cosmopolitan এর পক্ষ থেকে এদের জন্য Computer দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অবহেলিত মানষের কাছে কম্পিউটার সরবরাহ করা শুধুমাত্র ডিজিটাল বৈষম্য কমানোর বিষয় নয়; এটি মানবতার হৃদস্পন্দনে প্রবেশ করার মতো—যেখানে সবার মধ্যে বদ্ধিৃ,সংযোগ এবং সুযোগের এক অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। এমন এক পৃথিবীতে যেখানে প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তথ্যপ্রবাহকে চালিত করে,অবহেলিত সম্প্রদায়গুলোকে কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ করে দেওয়া তাদেরকে বিশ্বব্যাপী আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং অবদান রাখার ক্ষমতা দেয়। এই সুযোগ তাদের শিক্ষা অর্জন,কাজ খোঁজা এবং অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে, যা অগ্রগতি ও অন্তর্ভুক্তির একটি সার্বজনীন স্পন্দনকে প্রতিফলিত করে। যেমন একটি স্থির হৃদস্পন্দন জীবনকে টিকিয়ে রাখে, তেমনি প্রযুক্তি এমন এক জীবনরেখা হতে পারে যা মানষেুর সম্ভাবনা ও মর্যাদাকে লালন করে। এই জীবনরেখা প্রয়োজনীয় মানষেুর কাছে পৌছে দিয়ে, আমরা মানবতার সম্মিলিত হৃদস্পন্দনকে লালন করি,যাতে আমাদের দ্রুত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশ্বে কেউ পিছিয়ে না পড.

ঢাকা কসমোপলিটনের ইনার হুইল ক্লাব “সবার জন্য শিক্ষার অধিকার” এবং “আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস”

ঢাকা কসমোপলিটনের ইনার হুইল ক্লাব “সবার জন্য শিক্ষার অধিকার” প্রচার করতে এবং “আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস” উপলক্ষ্যে একটি সুবিধাবঞ্চিত স্কুলের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত সামগ্রী এবং টিফিন বিতরণ করেছে। জেলা চেয়ারম্যান শাহানা আলম নির্ঝরের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও অর্থবহ করে তোলে। ক্লাব সভাপতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

বাঁধন-মম সংগ্রামী দুই মুখ

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের শুরু থেকেই তাদের পক্ষে সামাজিক মাধ্যম থেকে শুরু করে রাজপথে সরব অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও জাকিয়া বারী মম। যখন সমসাময়িক অনেক শিল্পীই চুপ করে ছিলেন তখন কোটা আন্দোলন ও পরবর্তীতে স্বৈরাচার পতনের ১ দফা আন্দোলনেও তাদের একসঙ্গে পাওয়া গেছে। এদিকে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরও নিজেদের কর্মকাণ্ডের মধ্যদিয়ে প্রশংসিত হচ্ছেন এ দুই তারকা। বিশেষ করে নতুন বাংলাদেশ গঠনে কী কী ভূমিকা হতে পারে সেই বিষয়েও কথা বলছেন তারা। কথা বলছেন শোবিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও। তারই ধারাবাহিকতায় বাঁধন ও মম শনিবার বিকাল ৩টায় জাতীয় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়েছেন কিছু দাবি নিয়ে। দৃশ্যমাধ্যম শিল্পীসমাজের পক্ষ থেকে করা দাবির মধ্যে ছিল-সকল শিল্পী ও কলাকুশলীর নিরাপত্তা এবং তাদের কাজে ফেরার জন্য নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট সম্পূর্ণরূপে বাতিল ঘোষণা করতে হবে, সম্পূর্ণ স্বাধীন ফিল্ম কমিশন গঠন করতে হবে, সকল রকমের চলচ্চিত্রকে সেন্সরমুক্ত করতে হবে, পূর্ণাঙ্গ সময় উপযোগী ও আধুনিক ফিল্ম ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করতে হবে, সমস্ত সিনেমা হল মেরামত করে প্রদর্শন উপযোগী করা এবং সকল সিনেমা হলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এদিকে এ দাবিগুলো নিয়ে অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে ব্যানার নিয়ে হাজির হয়েছিলেন বাঁধন-মম। এ দুই তারকার শুরুটা লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টারের মধ্যদিয়ে। এরপর নিজেদের সুঅভিনেত্রী হিসেবে তারা প্রমাণ করে গেছেন বিভিন্ন কাজের মধ্যদিয়ে। এবার বিপ্লব থেকে শুরু করে নতুন বাংলাদেশের সুন্দর এক ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছেন ও দেখাচ্ছেন এ দুই তারকা।

শিক্ষার্থীদের দাবির পক্ষে রাজপথে মামুনুর রশীদ-মোশাররফ করিম-সিয়াম-বাঁধনরা

কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় প্রতিবাদ জানাতে ও তাদের দেয়া ৯ দফা দাবির পক্ষে একাত্মতা ঘোষণা করে রাজপথে নেমেছেন মামুনুর রশীদ, মোশাররফ করিম, আজমেরি হক বাঁধন, নুসরাত ইমরোজ তিশা, সাবিলা নুর, মিথিলা, সিয়াম আহমেদ, জাকিয়া বারী মম, রোবেনা রেজা জুঁই, নির্মাতা অমিতাভ রেজা, আশফাক নিপুণ, পিপলু খান, আকরাম খানসহ দৃশ্যম মাধ্যমের শিল্পীরা। বৃষ্টি উপেক্ষা করে নানা ব্যানার নিয়ে তারা আজ ফার্মগেটে সমবেত হন। গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক- এমন স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে সেখানকার চারপাশ। তাছাড়া বিভিন্ন গান গেয়েও নিজেদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এ সময় সিয়াম আহমেদ বলেন, আমার পক্ষ থেকে আলাদা কিছু বলার নাই। সারা দেশের মানুষের যে দাবি সেটাই আমার দাবি। যখন এত মানুষ একটা দাবি নিয়ে এক হয় তখন একটু হলেও মাথায় আনা দরকার সেটা। আমাদের ভাই-বোনারা মারা যাচ্ছে। আপনি যদি সুস্থ সবল মানুষ হন তবে রাতে ঘুমাতে পারবেন না। আমার কানে এখনও মুগ্ধর ‘পানি লাগবে’ কানে বাজে। আমরা সারা জীবন মানুষের জন্য কাজ করি। দেশের মানুষের জন্য কাজ করি। ছাত্ররা আমাদের প্রধান দর্শক। তাদের পাশে যদি না থাকি তবে কাজ করার দরকার নেই। কেন কাজ করবো। আমার ছেলেও আজ থেকে ১৫ বছর পর বলবে তুমি তখন কি করেছ! কি জবাব দেব। তাই অবশ্যই আমি শিক্ষার্থীদের পক্ষে। যারা মারা গেছে আন্দোলন করতে গেয় তাদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো মানুষ শান্তি পাবে না। এটা আমার বিশ্বাস। আজমেরী হক বাঁধন বলেন, আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। আসলে আমার যদি বিবেক থেকে থাকে তবে মানসিকভাবে সুস্থ থাকার কোনো কারণ দেখছি না। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, যেদিন থেকে গুলি চলেছে, সেদিন থেকেই আমরা সবাই মানসিকভাবে ভালো নেই। একটুও শান্তিতে নেই। আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে একাত্ম। যারা মারা গেছে তাদের হত্যার বিচার চাই। এসব শিক্ষার্থীদের মাঝে আমার সন্তান থাকতে পারতো।

বর্ণাঢ্য আয়োজনে যাত্রা শুরু করলো বাংলাদেশ উইমেন ফ্যাশন ডিজাইনার সোসাইটির ‘দ্য শো ষ্টোপার’

বাংলাদেশ উইমেন ফ্যাশন ডিজাইনার সোসাইটির যাত্রা শুরু হয় ‘স্বপ্নের সৌন্দর্যে আমি বিশ্বাসী,আমি নারী এ আদর্শে সফল উদ্যোক্তা গড়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে। এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ফ্যাশন ডিজাইনার ও দেশের বিভিন্ন সেক্টরে নারী উদ্যোক্তাদের একটি অবস্থান তৈরি করা। এ লক্ষ্যেই বি ডাবলিউ এফডি এস সংগঠন এর একটি ভিন্নমাত্রায় নতুন আয়োজন নিয়ে হাজির হচ্ছে ‘দ্যা শো ষ্টোপার’। এই যাত্রায় সংযোজিত হচ্ছে ব্যতিক্রম ধর্মী একটি ইভেন্ট ‘ওয়েডিং ফেস্ট ২০২৪’। আয়োজনকে ঘিরে এক সংবাদ সম্মেলন করেছে সংশ্লিষ্টরা। ১৫ জুলাই রাজধানীর গুলশানের ‘লা ভিটা রেস্টুরেন্টে’এই উদ্যোগ নিয়ে বিস্তারিত জানানো হয়। এখানে উপস্থিত ছিলেন BWFDS এর সভাপতি আইরিন হক, ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার সৈয়দ রুমা,অভিনেত্রী অহনা রহমান,ফ্যাশন ডিজাইনার সৌমিন আফরিন, ফ্যাশন ডিজাইনার মারুফা রহমান, ফ্যাশন ডিজাইনার ফারজানা হক এবং নারী উদ্যোক্তা শামসুন্নাহার মিনা,জিনিয়া জামান পিংকি,লিজা মিতু,মাহি হোসেন রুপা। বাংলাদেশের বিয়ে নিয়ে ব্যতিক্রমধর্মী এই আয়োজন’ওয়েডিং ফেস্ট ২০২৪ হতে যাচ্ছে আগামী ১লা ও ২রা নভেম্বর। রাজধানীর তেজগাঁও অবস্থিত ‘আলোকি’ কনভেনশন হলে।

আনন্দ আয়োজনে উদযাপিত হলো ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নানা আনন্দ আয়োজনে মধ্য দিয়ে বুধবার (১০ জুলাই ২০২৪) উদযাপিত হয়ে গেল বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াতে কর্মরত পেশাদার নাট্য-পরিচালকদের জাতীয় সংগঠন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশ এর ২৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই মাহেন্দ্রক্ষণে কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যগণ ছাড়াও নির্মাতা, মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ও কলা-কুশলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের নিকেতনস্থ কার্যালয়ে বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নির্ধারিত এই আনন্দ আয়োজনে ছিল আড্ডা, গান, চা-নাস্তা পর্ব ও সেলফি টাইম। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটা হয় সন্ধা ৭টা ৩০ মিনিটে।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান মাছরাঙা টেলিভিশনের অনুষ্ঠান প্রধান আরিফ রেহমান, ঢাকা টেলিভিশনের চেয়ারম্যান দ্বিতীয় সৈয়দ হক,চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক শাহীন সুমন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করিরুল ইসলাম রানা, নাট্যকার সংঘের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজম খান হেলাল ও সাংগঠনিক সম্পাদক রাজিব মনি দাস, ভিডিও এডিটর এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সভাপতি মো: শওকত আলী রানা ও সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান রুপন, টেলিভিশন ক্যামেরাম্যান অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মাহবুব ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাহিল রনি, কনফেডারেশনের সভাপতি ও বাংলাদেশ টেলিভিশন মিডিয়া প্রডাকশন ম্যানেজার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু জাফর অপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক দীন ইসলাম দিনার, লাইট ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ সালাম, প্রযোজক ও অভিনেতা নজরুল রাজ সহ বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন।
কেক কাটা পরবর্তী সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্ব সঞ্চালনা করেন ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুজ্জামান সাগর ও সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অনন্ত হীরা।
বিকাল থেকে শুরু হয়ে রাত অবধি চলা এই আয়োজন নাট্য পরিচালক, আমন্ত্রিত নাট্যকার, সংবাদকর্মী, অভিনয় শিল্পীসহ বাংলদেশের টেলিভিশন চ্যানেল ও ডিজিটাল মিডিয়ার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, টিভি চ্যানেলের কর্মকর্তা ও জনপ্রিয় সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহণে মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। গান, নাচ আর আড্ডায় ভরপুর ছিল অনুষ্ঠানস্থল। কফি কর্নারে খেতে খেতে আমন্ত্রিত ব্যক্তিরা নিজেদের মধ্যে আড্ডায় মশগুল ছিলেন। আগত অনেকেই সেলফি কর্নারে গিয়ে একক কিংবা অন্যদেও সঙ্গে সেলফি তোলায় মগ্ন ছিলেন।
সন্ধ্যায় কেক কাটা পর্ব শেষে বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিত্বরা ডিরেক্টরস গিল্ড বাংলাদেশের বর্তমান নেতৃত্বের প্রশংসা করে সংগঠনকে আরো গতিশীল করার অনুরোধ জানান।

২৯ জুন ইন্টারন্যাশনাল ইনার হুইল ক্লাব বাংলাদেশ ৩৯তম জেলা সমাবেশ উদযাপন করেছে

২৯ জুন ইন্টারন্যাশনাল ইনার হুইল ক্লাব বাংলাদেশ প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ৩৯তম জেলা সমাবেশ উদযাপন করেছে।
প্রধান অতিথি ছিলেন ডা. দীপুমনি এমপি এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন নাঈমা সাখাওয়াত। ঢাকা কসমোপলিটনের ইনার হুইল ক্লাব এ বছর ২য় স্থান অর্জন করেছে। 1.ইনার হুইল ক্লাব বাংলাদেশ , @ শাহানা আলম নির্ঝর ডিস্ট্রিক্ট চেয়ারম্যান,২০২৪-২০২৫ হয়েছেন, তিনি ইনারহুইল ক্লাব ঢাকা কসমোপলিটনের সদস্য। 2.সভাপতি হিসাবে তারানা নাশিদ শাওলি জেলা 328-এর 58 টি ক্লাবের মধ্যে তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন। এছাড়াও তিনি ঢাকা কসমোপলিটনের ইনারহুইল ক্লাবের সদস্য।