শিল্প-সাহিত্য

ইনার হুইল ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮ এর ৪০তম ডিস্ট্রিক্ট র‍্যালি ২০২৪ অনুষ্ঠিত

মেঘনাপাড়ধীবর স্কুলটি ২০০৮ এ লক্ষ্মীপুর জেলার মজুচৌধুরির হাঁটে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে জেলের সন্তানদের অনমুতি ছিলনা স্কুলে যাবার। তখন স্কুল পড়া দরেূ থাক, ওনারা স্যান্ডেল পরেও তথাকথিত সভ্য সমাজের সামনে যাওয়ার অনমুতি পেতেন না, প্রাথমিক স্কুলে প্রবেশের অনমুতি ছিলনা।। কারণ,জেলেরা শিক্ষিত হোক কেউ চায়নি, অপরদিকে জেলেদের ভাবনা ছিল সন্তান তো আর বড় হয়ে তাদের পেশায় থাকবেনা। এই জেলে পরিবারগুলোর বাস নৌকায়। তাদের অনেকের ঘরবাড়ি নদীর ভাঙনে চলে গেছে। একচালা ঘর দিয়ে শুরু হয়“মেঘনাপাড়ধীবর বিদ্যানিকেতন”। অনেক কাঠখড়পুড়ানোর পর এখন এই শিক্ষার্থীরা এখান থেকে পড়ে মাধ্যমিক স্কুলেও ভর্তি হতে পারে। এবছরই প্রথম এই স্কুলের কেউ ঢাকা শহরে প্রথম পড়তে এসেছে বদরুন্নেসা কলেজে। এদের মাঝে আত্মপ্রত্যয় বাড়ানোর লক্ষ্যে Inner Wheel Club of Dhaka Cosmopolitan branding category তে centennial year এ ইনারহুইল লোগো সহ স্কুল ড্রেস প্রদান করে, এই অনষ্ঠু ানে উপস্থিত ছিলেন Md. Mizanur Rahman, Director Researcher, evaluation and monitoring USAID Md. Abdul Kashem Shohag, media person and organiser of love football play football Maghnapar Dheebor school এর উদ্যোক্তা, এবং সেই গ্রামের চ্যায়ারম্যান।। এতে করে যেমন Inner Wheel এর Branding দেশে হয়েছে,সেই সাথে Inner Wheel Branding generation to generation হয়েছে, কারণ প্রথম স্কুলড্রেস এইশিশু মন গুলোতে সারাজীবন মধুময় স্মৃতি হয়ে থাকবে। এই বছর Inner Wheel Club of Dhaka Cosmopolitan এর পক্ষ থেকে এদের জন্য Computer দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অবহেলিত মানষের কাছে কম্পিউটার সরবরাহ করা শুধুমাত্র ডিজিটাল বৈষম্য কমানোর বিষয় নয়; এটি মানবতার হৃদস্পন্দনে প্রবেশ করার মতো—যেখানে সবার মধ্যে বদ্ধিৃ,সংযোগ এবং সুযোগের এক অভিন্ন আকাঙ্ক্ষা রয়েছে। এমন এক পৃথিবীতে যেখানে প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং তথ্যপ্রবাহকে চালিত করে,অবহেলিত সম্প্রদায়গুলোকে কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ করে দেওয়া তাদেরকে বিশ্বব্যাপী আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং অবদান রাখার ক্ষমতা দেয়। এই সুযোগ তাদের শিক্ষা অর্জন,কাজ খোঁজা এবং অন্যদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে, যা অগ্রগতি ও অন্তর্ভুক্তির একটি সার্বজনীন স্পন্দনকে প্রতিফলিত করে। যেমন একটি স্থির হৃদস্পন্দন জীবনকে টিকিয়ে রাখে, তেমনি প্রযুক্তি এমন এক জীবনরেখা হতে পারে যা মানষেুর সম্ভাবনা ও মর্যাদাকে লালন করে। এই জীবনরেখা প্রয়োজনীয় মানষেুর কাছে পৌছে দিয়ে, আমরা মানবতার সম্মিলিত হৃদস্পন্দনকে লালন করি,যাতে আমাদের দ্রুত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশ্বে কেউ পিছিয়ে না পড.

ঢাকা কসমোপলিটনের ইনার হুইল ক্লাব “সবার জন্য শিক্ষার অধিকার” এবং “আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস”

ঢাকা কসমোপলিটনের ইনার হুইল ক্লাব “সবার জন্য শিক্ষার অধিকার” প্রচার করতে এবং “আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস” উপলক্ষ্যে একটি সুবিধাবঞ্চিত স্কুলের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাগত সামগ্রী এবং টিফিন বিতরণ করেছে। জেলা চেয়ারম্যান শাহানা আলম নির্ঝরের উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে আরও অর্থবহ করে তোলে। ক্লাব সভাপতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

১লা বৈশাখ প্রাঙ্গণেমোরের নতুন নাটক টিনের তলোয়ার

মাত্র এক মাসের ব্যবধানে বাংলাদেশের প্রথম সারির নাট্যদল প্রাঙ্গণেমোর আবারও মঞ্চে আনতে যাচ্ছে নতুন নাটক। এবার উৎপল দত্তের লেখা বিখ্যাত নাটক "টিনের তলোয়ার"। নাটকটি নির্দেশনা দিয়েছেন বিশিষ্ট অভিনেতা, নির্দেশক
ও নাট্যকার অনন্ত হিরা। আগামী ১লা বৈশাখ বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী হবে। এছাড়া ২ ও ৩ বৈশাখ পরপর দুই দিন একই হলে নাটকটির
আরও দুটি প্রদশর্নী হবে। ২০ এপ্রিল বাংলাদেশ মহিলা সমিতির ড. নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৭টায় নাটকটির আরও একটি প্রদর্শনী হবে এবং একই হলে ১৯ এপ্রিল অনন্ত হিরার লেখা ও নূনা আফরোজের নির্দেশনায় অভিনেতা নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী হবে। টিনের তলোয়ারের নাট্যসংক্ষেপ টিনের তলোয়ার থিয়েটারওয়ালা বা নাটকওয়ালাদের অস্ত্র। টিনের তলোয়ার নাটকের ভেতরে নাটক। টিনের তলোয়ার মানুষের মানুষ হয়ে ওঠার প্রয়াস। টিনের তলোয়ার মানুষের শিল্পী হয়ে ওঠার চেষ্টা।
টিনের তলোয়ার থিয়েটারওয়ালাদের এক বহমান লড়াই। টিনের তলোয়ার নাটকে অভিনয় করছেন অনন্ত হিরা, আউয়াল রেজা, সবুক্তগীন শুভ, সীমান্ত আমীন, মশিউর রহমান, সুজয় গুপ্ত, শিশির চৌধুরী, মোফাজ্জল, বাঁধন সরকার, সাহেদ সরদার, গুলশান বহ্নি, তমা হোসেন, ফাহিম মুনতাসীর, নাজিম আহমেদ ত্বকি, জহিরুল ইসলাম ও তন্নী ইসলাম। টিনের তলোয়ার' নাটকটির মঞ্চ ডিজাইন করেছেন ফয়েজ জহির, আলো ঠাণ্ডু রায়হান, সঙ্গীত শিশির রহমান, পোশাক নূনা আফরোজ ও পোস্টার চারু পিন্টু।